Business Schools, MBA and Funding!
This document is originally written by Tanveer Rahman, MBA Student (University of British Columbia).
Year of Publication: 2019
©PBSCU Any unauthorized use of this article, including copying or editing is prohibited. If you want to use the article, you need to take permission from us: pbscuadm@gmail.com or from the author and you must mention the author's name and the group's name in all cases.
This document is written for someone who is trying to get into a good quality business school in Canada. Almost all business programs are self or partially funded. As this is a future and costly investment, you need to be very careful about the School, it’s offered programs, and after-program job opportunities.
গ্রুপ এডমিনের নির্দেশে আমার নিজের এবং USA/Canada MBA সংক্রান্ত আরো কিছু তথ্য যুক্ত করে দিচ্ছি, যদি কারো উপকারে লাগে:
Let me first tell you about my profile:
BBA: Dept of Marketing, University of Dhaka, 2011
CGPA: 3.29/4.00
Job Experience: About 4.5 years in sales and trade marketing, in 3 different organizations.
GRE: 314 (Quantitative 159, Verbal 155)
IELTS: 7.5
USA/CANADA তে “ভাল” এমবিএ প্রোগ্রামে (বিভিন্ন র্যাংকিং এ জায়গা করে নেয়া) যে বিষয়গুলো দেখা হয়:
একাডেমিক রেজাল্ট: রেজাল্ট যত ভাল তত আপনার চান্স বাড়বে। রেজাল্ট যদি খুব একটা ভাল না হয়, সেক্ষেত্রে জিম্যাট/জিআরই দিয়ে ব্যাকাপ দিতে পারবেন। তবে দুইটাই খারাপ হইলে হবেনা।
জিম্যাট/জিআরই: অবশ্যই লাগবে। খেয়াল করবেন, সারা বিশ্ব থেকে অনেক ছাত্র ছাত্রী এপ্লাই করে এমবিএ তে। একেক দেশের নাম্বারিং সিস্টেম একেকরকম। ঢাকা ইউনিভার্সিটির FINANCE এ ৩.৫/৪ পাওয়া একটা ছেলে আর হনুলুলুর কোন ভার্সিটির FINANCE এ ৩.৫/৪ পাওয়া একটা ছেলের মধ্যে পার্থক্য বোঝার উপায় এমবিএ এডমিশন কমিটির কাছে সেই অর্থে খুব কম। এজন্য, জিম্যাট বা জিআরই কে বলা হয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট লেভেলের ইন্টারন্যাশনাল এডমিশন টেস্ট। জিম্যাট/জিআরই স্কোর+ একাডেমিক রেজাল্ট দেখে আপনার মেধাকে বিচার করা হবে। যেসব এমবিএ তে GMAT বা GRE চাওয়া হয়না, সেগুলা সাধারণত অনেক পিছের দিকের ইউনিভার্সিটি। এবং সেখান থেকে পাশ করে আপনি বিদেশের জব মার্কেটে আপনার ডিগ্রীর কতটুকু বেনিফিট নিতে পারবেন, তা প্রশ্নসাপেক্ষ।
English Proficiency: অবশ্যই লাগবে (IELTS or TOEFL)। এটা কেবলই আপনার ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। এটা দিয়ে আপনার মেধা সম্পর্কে কোণ ধারণা এডমিশন কমিটি নেয়না। কাজেই অনেকে যে প্রশ্নটা করে, "ভাই, অমুক জায়গায় কি জিম্যাট লাগবে না আয়েল্টস, এটা ভুল প্রশ্ন। আয়েল্টস লাগবেই, জিম্যাট/জিআরই ও লাগবে। If you get an offer letter without IELTS or GMAT, you should be very careful about the quality of the program. Remember its a professional program, visa officers expect qualified students.
জব এক্সপেরিয়েন্স: সাধারণত এমবিএ তে এপ্লাই করতে একেক ভার্সিটি একেক রকম জব এক্সপেরিয়েন্স আশা করে। তবে অন্তত দুই বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স বাধ্যতামূলক বলে দেয় বেশিরভাগ ভার্সিটি। ৪-৬ বছরের জব এক্সপেরিয়েন্স থাকলে সেইফ বলা যায়। Generally, if you have years of quality job experiences from renowned organization, you can sell that to admission officers to waive your GMAT requirements. However, IELTS or TOEFL is a must.
রেকমেন্ডেশন লেটারঃ প্রফেশনাল দুই থেকে তিনজন রেফারীর রেফারেন্স লাগে। সাধারণভাবে বললে, বর্তমান কম্পানির বস, আগের কম্পানির বস, এদের রেফারন্স দেয়া ভাল। কলিগদের রেফারেন্স দিলেও সমস্যা নাই।
Admission ESSAY: প্রত্যেক ভার্সিটি গড়ে ২ টা এসে লিখতে বলবে। এসের টপিক ভার্সিটির ওয়েবসাইটে দেয়া থাকে।
এক্সট্রাকারিকুলার একটিভিটিস: এমবিএ এডমিশন কমিটি বরাবরই অতিরিক্ত আতেল টাইপ মানুষদের অপছন্দ করে। তারা পছন্দ করে মেধাবী অলরাউন্ডারদের (যাদের রেজাল্ট আর জিম্যাট/জিআরই স্কোর ভাল, পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পেশাগত জীবনে ক্লাব, পার্ট টাইম জব, স্পোর্টস, ডিবেটিং, বিজনেস কম্পিটিশন, ট্রাভেলিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পদচারণা ছিল/আছে। অর্থাৎ, যারা শুধু বই নিয়ে ঘরে পড়ে থাকে, তাদের জন্য বিপদ।
মোটা দাগে বললে, এই প্রতিটি বিষয়ে আলাদা মার্কিং হয় প্রত্যেক ক্যান্ডিডেটের জন্য। এর বাইরে থাকে ইন্টারভিউ শুধুমাত্র শর্টলিস্টেড ক্যান্ডিডেটদের জন্য। এটাও মার্ক করা হয়।
সবগুলো ক্যাটাগরি মিলিয়ে যে পয়েন্ট আসে, তার ভিত্তিতেই ফাইনালি একজন ক্যান্ডিডেট কে সিলেক্ট করা হয়।
ফুল ফান্ডিং নিয়ে মোটা দাগে অল্প কিছু কথা ঃ
ফুল ফান্ডিং এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এলিমেন্ট হচ্ছে হাই জিম্যাট/জিআরই স্কোর আর ভাল সিজিপিএ (একাডেমিক রেজাল্ট)। পাশাপাশি ভাল জব এক্সপেরিয়েন্স (৩-৫ বছর, ভাল কোম্পানিতে এবং ভাল পসিশনে)।
আর ফুল ফান্ডিং এর বিষয়টা সম্পূর্ণ আপেক্ষিক। প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটির একটা ওভারল প্রোফাইল থাকে। অর্থাত তার র্যাংক, তার কাছে কোন মেধার স্টুডেন্ড বেশি আসে এইসব মিলায়। আবার, আপনারও একটা প্রোফাইল আসে ওভারল (আমার পোস্টের নিচে একটা নতুন অংশ এড করসি, সেখানে এমবিএ তে কি কি দেখা হয় দেয়া আসে, ওটা দেখলেই বুঝবেন)। এখন, ইউনিভার্সিটির প্রোফাইলের চেয়ে আপনার প্রোফাইল যদি অনেক ভাল হয়, সে আপনাকে ফুল ফান্ডিং না দিলেও অনেক স্কলারশিপ/ওয়েভার দিয়ে ধরে রাখতে চাইবে। আপনার প্রোফাইল ইউনিভার্সিটির প্রোফাইলের মত হইলে আপনাকে এডমিশন দিবে, আর হয়তো অল্প সল্প স্কলারশিপ দিলেও দিতে পারে। আর যদি আপনার প্রোফাইলে ইউনিভার্সিটির প্রোফাইলের চেয়ে খারাপ হয়, তাহলে হয়তো আপনাকে এডমিশনই দিবেনা, আর দিলেও স্কলারশিপ দিবেনা কনফার্ম।
আরো সহজ করে বলি।
মনে করেন, ঢাকা ইউনিভার্সিটির আইবিএ তে সাধারণত ৩২০ জিআরই, ৪ বছরের অভিজ্ঞতা, অন্তত দুই পদের এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটি (ডিবেটিং, স্পোর্টস হাবিজাবি) এসব হলে এমবিএ তে এডমিশন দেয়।
এখন আপনি যদি ৩২৫ জিআরই, ৬ বছরের অভিজ্ঞতা (ইউনিলিভার/ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো ইত্যাদি বহুজাতিক কম্পানি) এবং ৪ পদের এক্সট্রাকারিকুলার এক্টিভিটি নিয়ে এপ্লাই করেন, আইবিএ কিন্তু আপনাকে ছাড়তে চাইবেনা সহজে। কারন আপনার মত সুপারস্টারের ভবিষ্যত সাফল্য অলমোস্ট নিশ্চিত এবং সেটা ভাংগায় আইবিএ তাদের ব্র্যান্ডিং করতে পারবে। এক্ষেত্রে আইবিএ আপনাকে ফুল ফান্ডিং না দিলেও (অনেক ইউনিভার্সিটি ই ফুল ফান্ডিং এর অপশন ই রাখেনা এমবিএ তে) অন্তত ৭০-৮০ % (যদি সেটাই তাদের সর্বোচ্চ হয়) দিয়ে হলেও আপনাকে ধরে রাখতে চাইবে।
এবার মনে করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ফ্যাকাল্টিতে সাধারণত ৩০৫ জিআরই আর ২ বছরের অভিজ্ঞতা হলে এমবিএ তে এডমিশন দেয়। আপনি যদি একি প্রোফাইল নিয়ে এখানে এপ্লাই করেন, তাদের জন্য আপনি সুপারস্টার না, অলমোস্ট সুপারম্যান/উইম্যান। তারা পারলে আপনাকে আলাদা ফ্ল্যাট ভাড়া (উইথ ফুল টাইম শেফ, হাউজ কিপিং, দারোয়ান) এবং গাড়ি দিয়ে হইলেও আপনাকে ধরে রাখতে চাইবে (টিউশন মওকুফের কথা বাদ ই দিলাম)
সহজভাবে দেখলে পুরা বিষয়টা এরকম।
যে কারণে দেখবেন, আমাদের দেশের অনেক মেধাবী স্টুডেন্ট (সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং ই বেশি, তবে হিউম্যানিটিস আর বিজনেস ও আসে) হার্ভার্ডে/স্ট্যানফোর্ড/এমআইটিতে ফুল স্কলারশিপ নিয়ে পড়তেসে, আবার অনেক স্টুডেন্ট র্যাংকিং এ ৪০০-৫০০ নাম্বার ইউনিভার্সিটিতেও ফুল স্কলারশিপ নিয়ে পড়তেসে। (দুই দলেই আমার নিজের পরিচিত আছে)
মূল বিষয়টা হচ্ছে, আপনার পরিশ্রম, লক্ষ্যের প্রতি কমিটমেন্ট আর ধৈর্যশক্তি ই বলে দিবে আপনি কোথায় চান্স পাবেন, আর কোথায় ফুল ফান্ডিং/বড় স্কলারশিপ পাবেন।
কাজেই, কোথায় ফুল ফান্ডিং পাওয়া যায় চিন্তা না করে, আমাদের আগে চিন্তা করা প্রয়োজন এমন চমৎকার প্রোফাইল তৈরি করা (সবদিক দিয়ে) যাতে করে, বিদেশের নামী দামী ইউনিভার্সিটিও ভাবে "এই পোলারে/মাইয়ারে আমার লাগবোই !!"
আজকে এর বেশি লিখলাম না। ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে সময় সুযোগ পাইলে আরেক প্রস্থ লেখার নিয়ত আসে।
SOME USEFUL LINKS FOR BUSINESS STUDIES IN CANADA:
What Students are Asking?
https://www.facebook.com/groups/BSAAC/search/?query=MBA
https://www.facebook.com/groups/BSAAC/search/?query=Business%20School
https://www.facebook.com/groups/BSAAC/search/?query=Business%20Studies
Best Business Universities in Canada: 2017 Ranking
http://www.macleans.ca/education/unirankings/best-business-universities-in-canada-2017-ranking
Minimum Admission Criteria for of Canadian University (MBA Schools):
http://www.oxfordseminars.ca/GMAT/gmat_profiles.php
Profiles of MBA Schools in Canada:
http://www.canadian-universities.net/MBA/MBA_Schools_Canada.html
Comparative Tuition Fees:
Business School Tips from Canadian MBA and EMBA Alumni:
Useful Tips for Students Applying for an MBA in Canada:
http://www.students.org/2014/02/06/useful-tips-students-applying-mba-canada
Five quick tips for putting together a better MBA application:
Going for an MBA? This is How to Ace the Application:
Good luck in your admission process!